নাসা টেকনোলজি: থেকে পাওয়া তথ্য অনুসারে ক্যাপস্টোন মিশনটি ২৮ জুন ২০২২ এ প্রথম চালু হয়েছে এবং জানা গেছে মাত্র ২৪.৯৪ কিলোগ্রাম ওজনের একটি মাইক্রোওয়েভ ওভেন-আকারের কিউবস্যাট সিসলুনার অটোনোমাস পজিশনিং সিস্টেম টেকনোলজি অপারেশনস অ্যান্ড নেভিগেশন এক্সপেরিমেন্ট Capstone এর অংশ হিসাবে একটি অনন্য উপবৃত্তাকার চন্দ্র কক্ষপথ পরীক্ষা করার জন্য প্রথম মহাকাশযান হিসাবে কাজ করবে
গেটওয়ের পাথফাইন্ডার হিসাবে একটি চাঁদ-প্রদক্ষিণকারী আউটপোস্ট
NASA এর আর্টেমিস প্রোগ্রামের অংশ ক্যাপস্টোন উদ্ভাবনী নেভিগেশন প্রযুক্তি যাচাই করে এবং এই হ্যালো-আকৃতির কক্ষপথের গতিশীলতা যাচাই করে ভবিষ্যতের মহাকাশযানের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করবে।কক্ষ পথ আনুষ্ঠানিক ভাবে একটি নিয়ার রেক্টিলিনিয়ার হ্যালো অরবিট NRHO নামে পরিচিত ও উল্লেখযোগ্য ভাবে প্রসারিত।
পৃথিবী এবং চাঁদের মাধ্যাকর্ষণে একটি সুনির্দিষ্ট ভারসাম্য বিন্দুতে এর অবস্থান গেটওয়ের মতো দীর্ঘমেয়াদী মিশনের জন্য স্থিতিশীলতা সরবরাহ করে এবং বজায় রাখার জন্য ন্যূনতম শক্তির প্রয়োজন।
ভাবনার বিষয় সামান্য ২৪ কেজি ওজনের এই ক্যাপস্টোন মাইক্রোওয়েভ ওভেন-আকারের কিউবস্যাট সিসলুনার অটোনোমাস পজিশনিং সিস্টেম টেকনোলজি কিভাবে মহাকাশযান হিসেবে চন্দ্র কক্ষপথ পরীক্ষা করে যদিও ভেবে কোনো লাভ নেই কারণ নাসা থেকে তা প্রমাণিত